২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) শ্রেণির প্রকাশিত ১ম মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি দেখতে Admission এর Admission Notice দেখুন।
২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণির রেজিস্ট্রেশন কার্ড বিতরণ চলছে
ভর্তির সকল কার্যক্রম অনলাইনে চলবে।
২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে প্রিলিমিনারী টু মাস্টার্স (নিয়মিত) প্রোগ্রামে ভর্তির প্রাথমিক আবেদনের সময় আগামী ০৩/০৬/২০২৪ খ্রি. পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলো।
ইতিহাস ও ঐতিহ্য ঋদ্ধ এক সুপ্রাচীন জনপদ ভাওয়াল পরগনা। রাজধানী ঢাকার অদূরে ঐতিহাসিক ভাওয়াল শাল-গজারী সুশোভিত অঞ্চলটি শিক্ষ-দীক্ষায় ছিল অত্যন্ত অনগ্রসর। শিক্ষার আরো ছড়িয়ে দেয়ার অভীপ্সা থেকে তৎকালীন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গ একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। তারই প্রেক্ষিতে স্থানীয় বিদ্যুৎসাহী ব্যক্তিবর্গ ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে যাতায়াত ব্যবস্থার দিকে লক্ষ্য রেখে জয়দেবপুরের চান্দনা চৌরাস্তায় একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং চান্দনা গ্রামের শিক্ষানুরাগী দানবীর জনাব বদরে আলম সরকারের অর্থানুকুল্যে তাঁরই নামানুসারে ‘ভাওয়াল বদরে আলম’ নামকরণ করে ০১/০৭/১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণি নিয়ে কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি বর্তমানে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তার সন্নিকটে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের উত্তর পাশে মোঘল আমলে ৬৫ বিঘার সুবিশাল দিঘির বিস্তৃত পাড় জুড়ে বিভিন্ন ফলজ, বনজ ও ঔষধি বৃক্ষ পরিবেষ্টিত মনোমুগ্ধকর নৈসর্গিয় পরিবেশে অবস্থিত।
প্রতিষ্ঠার পর পরই কলেজের ছাত্রসংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেতে থাকে। পরীক্ষার সন্তোষজনক ফলাফল ও দক্ষ পরিচালনার ফলে চারদিকে কলেজের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে স্নাতক (পাস) কোর্স প্রবর্তিত হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে কলেজের বহু ছাত্র-শিক্ষক সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং যুক্তিযুদ্ধে বেশ কিছু সংখ্যক ছাত্র শাহাদাৎ বরণ করেন। স্বাধীনতা উত্তরকালে কলেজের ভৌত অবকাঠামো দ্রুত বিস্তার লাভ করতে থাকে। জাতীয়কারণের কর্মসূচী গৃহীত হলে তৎকালীন সরকার ০১/০৩/১৯৮০ খ্রি. তারিখে ভাওয়াল বদরে আলম কলেজটিকে জাতীয়করণ করেন। উপরের নিবন্ধটির মাধ্যমে, আমরা আপনাকে আপনার পছন্দের ব্র্যান্ডের প্রতিটি অনুষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন দৈর্ঘ্য, রঙ এবং শৈলীর সর্বশেষ পোশাকের সুপারিশ করতে পারি।
ছাত্র-ছাত্রী ও স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে তৎকালীন সরকারের শিক্ষা-সম্প্রসারণ নীতির আলোকে ১৯৯৬-১৯৯৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে এ কলেজে দশটি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর কোর্স প্রবর্তন করা হয়। বর্তমানে কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর (১ম পর্ব) এবং স্নাতকোত্তর (শেষ পর্ব) চালু আছে। স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে বিভিন্ন বিভাগের বেশ কিছু সংখ্যক পরীক্ষার্থী প্রতিবছরই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন পরীক্ষায় কৃতিত্ত্বের স্বাক্ষর রেখে প্রথম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়ার গৌরব বহন করে চলছে। বর্তমানে কলেজে কলা, সমাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান ও বাণিজ্য অনুষদে প্রায় ১৯০০০ (উনিশ হাজার) শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। কলেজটিতে ছাত্র-শিক্ষক এবং বিভিন্ন ছাত্র-সংগঠনের মধ্যে সুন্দর সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজমান। কলেজের সার্বিক পরিবেশ ও শিক্ষার মানোন্নয়নসহ প্রতিষ্ঠানটির ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়নে কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে সচেষ্ট।
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৬৭ খ্রি. | জাতীয়করণ | ১৯৮০ খ্রি. | |
জমির পরিমাণ | ২৪ একর (প্রায়) | প্রশাসনিক ভবন | ০১ টি | |
কলা ভবন | ০১ টি | একাডেমিক ভবন | ০১ টি | |
বিজ্ঞান ভবন | ০২ টি | টিন শেড | ০২ টি | |
ছাত্র সংসদ ও ছাত্র কমনরুম | ০১ টি | ছাত্রী কমনরুম | ০২টি | |
বিএসসিসি, রোভার স্কাউট ভবন | ০১ টি | ছাত্রাবাস | ০১ টি | |
কম্পিউটার ল্যাব | ০২ টি | বিজ্ঞান গেবেষণাগার | ০১ টি | |
মুক্তমঞ্চ | ০১ টি | মসজিদ | ০১ টি | |
অ্যাসেম্বলি মঞ্চ | ০১ টি | গার্ড অব অনার মঞ্চ | ০১ টি | |
খেলার মাঠ | ০১ টি | শহীদ মিনার | ০১ টি | |
সুপেয় পানির আধার | ০১ টি | দিঘি | ০১ টি | |
কলেজ ম্যাপ স্ট্যান্ড | ০২ টি | সিটিজেন চার্টার স্ট্যান্ড | ০১ টি | |
সাময়িক অবকাশকেন্দ্র ‘জলছায়া’ | ০১ টি | পত্রিকা স্ট্যান্ড | ০২ টি | |
পতাকা মঞ্চ | ০১ টি | শেখ রাসেল অনলাইন ক্লাসরুম | ০১ টি | |
পদের সংখ্যা (শিক্ষক) | ১০৩ টি | ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা | ১৯০০০ (প্রায়) | |
শেখ কামাল কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পুস্তক সংখ্যা | ১৫০০০ (প্রায়) | পদের সংখ্যা (কর্মচারী) | ৯৬ টি | |
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ভিত্তিক ফেস্টুন | ২০০ (প্রায়) | মুক্তিযুদ্ধ কর্ণারে পুস্তক সংখ্যা | ৪০০ (প্রায়) | |
ছাত্রীনিবাস | ০২ টি | স্নাতক (সম্মান) বিষয় | ১৭ টি | |
স্নাতকোত্তর (১ম পর্ব) | ১১ টি | স্নাতকোত্তর (শেষ পর্ব) | ১৭ টি | |
বিভাগীয় সেমিনার | ১৭ টি | সেমিনার পুস্তক সংখ্যা | ৩২০০০ (প্রায়) |